?> What we do « NCBD – National Committee of Bangladesh

Wednesday, August 1st, 2012

What we do

তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির জাতীয় কনভেনশন (২৪ অক্টোবর ২০০৯) পরবর্তী কার্যক্রমের সারসংক্ষেপ

১ নভেম্বর, ২০০৯: ৭ দফা দাবীতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণস্বাক্ষর কর্মসূচীর উদ্বোধন।

১২ জানুয়ারি, ২০১০: টেকনাফ থেকে তেতুলিয়াসহ দেশ জুড়ে মানববন্ধন। ঢাকার টেকনিক্য্যল-শাহবাগ- প্রেসক্লাব-পল্টন-দৈনিকবাংলা-মতিঝিলসহ দেশের প্রায় সকল জেলা উপজেলায় এই কর্মসূচী অনুষ্ঠিত।

৯ ফেব্রুয়ারি: সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে “গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকট সমাধানের জন্য সরকারের আশু করনীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভা।

৯ এপ্রিল মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে সকাল ১১টায় জাতীয় কমিটির উদ্যোগে ‘গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকট নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহনে জাতীয় কমিটির দাবী ও কর্মসূচী’ ঘোষণা।

১২ এপ্রিল ‘গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকট’ নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবীতে মুক্তাঙ্গনে জাতীয় কমিটির উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল।

২১ -২৮ এপ্রিল, ৯ মে  ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় পদযাত্রা।

১০ মে বিশেষজ্ঞ সভা।

১১ মে সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের প্রগতি সম্মেলন কক্ষে ‘উন্মুক্ত খনির পক্ষে প্রচারনা এবং সরকারি জাতীয় স্বার্থ বিরোধী অপতৎপরতা’ প্রসঙ্গে জাতীয় কমিটির বক্তব্য।

১২ মে-১ জুন পদযাত্রা।

১৪ জুন মাগুরছড়া দিবস উপলক্ষে ‘মাগুরছড়া ও টেংরাটিলা ধ্বংসযজ্ঞের জন্য শেভরন ও নাইকোর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ অন্তত: ৩০ হাজার কোটি টাকা আদায় করে জ্বালানি খাত শক্তিশালী করতে হবে’ দাবী সভা।

১৮-২১ জুন পদযাত্রা ও সমাবেশ।

১৭ জুলাই সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের প্রগতি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় কমিটির উদ্যোগে গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের জরুরী ও টেকসই সমাধান ও জাতীয় সম্পদের উপর জনগণেল মালিকানা প্রতিষ্ঠায় জাতীয় কমিটির ৭ দফা বাস্তবায়নে ২৪ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর ‘চলো চলো ফুলবাড়ী চলো’ ‘চলো চলো বড়পুকুরিয়া চলো’ জাতীয় সম্পদ রক্ষা কর শ্লোগানে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ফুলবাড়ী-বড়পুকুরিয়া লংমার্চ। ২১ জুলাই থেকে লংমার্চ সময়কাল পর্যন্ত ৩ মাসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।

২১ জুলাই বিকাল ৫টায় মুক্তাঙ্গনে জাতীয় কমিটির সমাবেশ। ২৩-২৪ দিনাজপুর ও ফুলবাড়ীতে মতবিনিময় সভা।

৩১ জুলাই ঢাকায় পদযাত্রা। উত্তরায় গ্রেফতার।

৩ আগষ্ট মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে ‘জ্বালানী সম্পদ, বিদ্যুৎ সংকট এবং জ্বালানী নিরাপত্তা : নীতি, চুক্তি, প্রতিষ্ঠান ও মালিকানা’ শীর্ষক দিনব্যাপী সেমিনার।

২৬ আগস্ট ফুলবাড়ী দিবসের কেন্দ্রীয় কর্মসূচী ফুলবাড়ীতে অনুষ্ঠিত। ৩০ আগষ্ট ঢাকায় ফুলবাড়ী চুক্তি বাস্তবায়নে সমাবেশ।

২৮ সেপ্টেম্বর মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে “জ্বালানী নিরাপত্তা, বিদ্যুৎ সংকটের সমাধান ও জাতীয় সম্পদের উপর জনগণের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা দাবী আদায়ে সারাদেশ থেকে ২৪-৩০ অক্টোবর ২০১০ বড়পুকুরিয়া-ফুলবাড়ী অভিমুখে লংমার্চ উপলক্ষে” সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। লংমার্চের সমর্থনে বিভিন্ন কর্মসূচী ঘোষণা। ইতিপূর্বে কেয়ার্ন এনার্জি ও হেলিবার্টনের সাথে তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির সর্বনাশা চুক্তির জোর প্রতিবাদ।

২৯ সেপ্টেম্বর বিকালে রাজধানীর মুক্তাঙ্গনে কেয়ার্ন এনার্জি ও হেলিবার্টনের সাথে তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির সর্বনাশা চুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

১-১৯ অক্টোবর লংমার্চ সফল করার লক্ষ্যে সমাজের বিভিন্ন অংশের প্রতিনিধিদের সাথে বহুসংখ্যক মতবিনিময় সভা।

২৪-৩০ অক্টোবর ২০১০ ঢাকা-বড়পুকুরিয়া-ফুলবাড়ী লংমার্চ

৬ নভেম্বর বিকাল সাড়ে ৩ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সাগরের গ্যাসব্লক কনোকো ফিলিপসকে ইজারা দেওয়ার তৎপরতা বন্ধের দাবীতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল।

৮ নভেম্বর সারা দেশে কালো পতাকার বিক্ষোভ। ঢাকার মুক্তাঙ্গণে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ এবং পেট্রোবাংলা অভিমুখে কালো পতাকার বিক্ষোভ মিছিল বিজয়নগর, মালিবাগমোড়, মৌচাক, মগবাজার হয়ে এফডিসি গেট এর কাছে এসে পুলিশ মিছিল থামিয়ে দেয়।

২৪ নভেম্বর সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের প্রগতি সম্মেলন কক্ষে “সরকারের প্রস্তাবিত খসড়া কয়লানীতি ২০১০ সম্পর্কে দেশবাসীর কাছে জাতীয় কমিটির বক্তব্য” উপস্থাপন।

২৬ নভেম্বর ‘মডেল পিএসসি ২০০৮ বাতিল, বহুজাতিক কোম্পানিকে সাগরের গ্যাস ব্লক ইজারা না দেওয়া এবং গ্যাস বিদ্যুৎ সংকট সমাধানে জাতীয় কমিটির ৭ দফা বাস্তবায়নের দাবীতে’ দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ এবং কেন্দ্রীয় কর্মসূচী বিকাল সাড়ে ৩ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ।

৩ ডিসেম্বর বিকাল সাড়ে ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘মডেল পিএসসি ২০০৮ বাতিল, বহজাতিক কোম্পানিকে সাগরের গ্যাসব্লক ইজারার প্রক্রিয়া ও উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের পাঁয়তারা বন্ধ’ করার দাবীতে বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত।

১৩ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় মুক্তি ভবনে ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জ্বালানী সম্পদের উপর জাতীয় মালিকানার সংগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উইকিলিকস। জ্বালানী সম্পদ লুন্ঠন ও পাচারে মার্কিন দূতাবাসের ভূমিকা ফাঁস। ৩০ ডিসেম্বর সকাল ১১ টায় মুক্তি ভবনের প্রগতি সম্মেলন কক্ষে “বাংলাদেশের জ্বালানী সম্পদ নিয়ে মার্কিন দূতাবাসের চাপ ও অপতৎপরতা” প্রসঙ্গে জাতীয় কমিটির বক্তব্য উপস্থাপন।

৫ জানুয়ারী ২০১১ বিকাল ৩টায় মুক্তাঙ্গনে ‘বাংলাদেশের সম্পদ লুন্ঠন ও বিদেশে পাচারের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে অবাঞ্চিত ও জ্বালানী উপদেষ্টাকে অপসারন করার দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত।

৫ ফেব্রুয়ারি খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ।
৯ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ।
৯ ফেব্রুয়ারি ‘সংসদীয় কমিটি জাতীয় স্বার্থের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করে বিদেশি কোম্পানির স্বার্থ রক্ষা করছে’ বিষয়ে বক্তব্য প্রদান।
১৩ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশ।
১৪ ফেব্রুয়ারি ফুলবাড়ী বড়পুকুরিয়া বিষয়ে মতবিনিময়।
২৬ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০ টায় মুক্তি ভবনের প্রগতি সম্মেলন কক্ষে ‘জ্বালানি বিষয়ক সংসদীয় কমিটির তৎপরতা এবং বড়পুকুরিয়া পরিস্থিতি’ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন।
২৮ ফেব্রুয়ারি সিলেট বিভাগীয় সমাবেশ।
২৮ ফেব্রুয়ারি বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি এলাকায় জমি অধিগ্রহনের নামে মানুষ উচ্ছেদদ, মামলা দিয়ে আন্দোলন দমনকরা এবং উন্মুক্ত খনি করার পাঁয়তারা বন্ধের প্রতিবাদে ফুলবাড়ী ঢাকা মোড়ে এক ঘন্টার সড়ক অবরোধ কর্মসূচী পালিত।
৫ মার্চ বিকাল সাড়ে ৩টায় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ।
২৮ মার্চ বড়পুকুরিয়া-ফুলবাড়ী অঞ্চলে সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজপথ ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচী পালিত হয় এবং ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত। অবরোধ চলাকালে কোন ট্রেন ও বাসসহ যানবাহন চলাচল করেনি।
৭ এপ্রিল বিদেশি কোম্পানির হাতে আরো সম্পদ তুলে দেবার পাঁয়তারা বন্ধ করা এবং ‘সুনেত্র’ গ্যাস ক্ষেত্র থেকে জাতীয় মালিকানায় জাতীয় সংস্থার মাধ্যমে দ্রুত গ্যাস উত্তোলনের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জাতীয় কমিটির পক্ষ থেকে বক্তব্য ।
৯ এপ্রিল সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনে ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন মুন্সিগঞ্জ, ফরিদপুর, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, রাজবাড়ী জেলা কমিটির প্রতিনিধি এবং রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
২৯ এপ্রিল সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের প্রগতি সম্মেলন কক্ষে “সাগরের গ্যাস ব্লক ইজারা দানের পিএসসি ২০০৮ বাতিল, ‘সুনেত্র’সহ স্থলভাগের গ্যাস ক্ষেত্রের বিশাল মজুদ জাতীয় সংস্থার মাধ্যমে অবিলম্বে গ্যাস উত্তোলন শুরু করা এবং বড়পুকুরিয়া পরিস্থিতি জনস্বার্থসম্মত ভাবে স্বাভাবিক করার দাবীতে” জাতীয় কমিটির বক্তব্য উপস্থাপন।
২-৪ মে পর্যন্ত বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কর্মকর্তাদের ৪৮ ঘন্টা ঘেরাও কর্মসূচী পালিত হয়।
৩ মে পদযাত্রা।
৪ মে বড়পুকরিয়া এলাকায় সড়ক ও রেলপথ অবরোধে মন্ত্রীর ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের হামলায় এসএমএ খালেকসহ জাতীয় কমিটির ২০ জন গুরুতর আহত সহ প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আহত। ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচী ঘোষণা।
৫ মে বিকাল ৪টায় শাহবাগ জাদুঘরের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
৭-২০ মে পদযাত্রা
২১ মে বিকাল সাড়ে ৩টায় মুক্তাঙ্গণে কয়েক হাজার লোকের উপস্থিতিতে জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।
২৬ মে বিকাল ৪টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘মার্কিন কোম্পানি কনোকো ফিলিপস এর সাথে রফতানীমূখী পিএসসি ২০০৮ এর অধীনে সমুদ্রের দু’টি তেল-গ্যাস ব্লক ইজারা দানের জন্য মন্ত্রী পরিষদ কর্তৃক সম্মতি প্রদানের প্রতিবাদে’ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
২ জুন সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে ‘চুক্তি ভঙ্গ করে তৃতীয় পক্ষের নিকট গ্যাস বিক্রয়ের লাইসেন্স এবং সমুদ্রের গ্যাসব্লক, ‘সুনেত্র’ গ্যাসক্ষেত্র ও বড়পুকুরিয়া পরিস্থিতিসহ সরকারের যাবতীয় জাতীয় স্বার্থবিরোধী অপতৎপরতা বিষয়ে’ জাতীয় কমিটির আলোচনা সভা।
১৪ জুন মার্কিন কোম্পানি কনোকো ফিলিপস এর হাতে সাগরের তেল-গ্যাস ব্লক চুক্তির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সকাল ১১টায় ঢাকায় জ্বালানী মন্ত্রনালয় ঘেরাও ও দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ জুন পেট্রোবাংলা-কনোকো ফিলিপস এর সাথে সাগরের তেল-গ্যাস ব্লক চুক্তি। প্রতিবাদে দেশব্যাপী এবং ঢাকায় বিকাল ৪টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে কালো পতাকার বিক্ষোভ সমাবেশ ও জ্বালানী উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ।
১৮ জুন সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে “বিদেশি কোম্পানীর হাতে দেশের জ্বালানী সম্পদ ও মার্কিন কোম্পানি কনোকো ফিলিপস এর হাতে সাগরের তেল-গ্যাস তুলে দেবার সর্বনাশা চুক্তির প্রতিবাদে” সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৩রা জুলাই ঢাকা শহরে ৬-১২টা হরতালের কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।
২১-৩০ জুন পদযাত্রা।
১ জুলাই ৩ জুলাই হরতালের সমর্থনে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জনসভা।
৩ জুলাই ‘মার্কিন কোম্পানি কনোকো ফিলিপস এর সাথে সম্পাদিত মডেল পিএসসি ২০০৮ এর অধীনে রফতানিমূখী চুক্তি বাতিলের দাবিতে’ ঢাকা শহরে সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত পুলিশী হামলা, গণগ্রেফতার এবং পুলিশের লাঠি চার্জের মধ্য দিয়েও সফল হরতাল পালিত হয়। সকাল ৬টায় ঢাকা শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে জাতীয় কমিটির ব্যানারে নেতা-কর্মীরা মিছিল বের করলে পুলিশ বাধা দেয় ও গ্রেফতার করে।
৪ জুলাই বিকাল সাড়ে ৪টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণগ্রেফতার ও পুলিশী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ।
১৫ জুলাই সকাল ১১টায় মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে ‘কনোকো-ফিলিপস এর সঙ্গে চুক্তি বাতিল, পিএসসি ২০০৮ বাতিল ও ২০১১ প্রক্রিয়া বন্ধ এবং ফুলবাড়ী চুক্তিসহ জাতীয় কমিটির ৭ দফা দাবী বাস্তবায়নে দেশব্যাপী প্রতিনিধি সভা, লংমার্চ, রোডমার্চ, মহাসমাবেশসহ পাঁচ মাসব্যাপী কর্মসূচী ঘোষণা।
২৪ জুলাই সন্ধ্যা ৭টায় আহ্বায়কের কার্যালয়ে জাতীয় কমিটির সাথে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ওবায়দুল কাদের ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্না খান বৈঠক করেন। তাঁরা জাতীয় কমিটির আন্দোলন সম্পর্কে দাবীর বিষয়বস্তু জানতে চান এবং দাবীগুলো প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করবেন বলে আশ্বাস দেন।
২৭ জুলাই সকাল ৯টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ঢাকা থেকে দেশের পাঁচ প্রান্ত অভিমুখে ঝটিকা সফর।          * ঢাকা-চট্টগ্রাম * ঢাকা-সুনামগঞ্জ, * ঢাকা-রংপুর, * ঢাকা-মংলা, * ঢাকা-বরিশাল পর্যন্ত প্রায় ৪০/৪৩টি জেলা শহরসহ অনেক উপজেলা শহরে সভা সমাবেশ মতবিনিময়।
১৩ আগষ্ট, সকাল ৬টায় সুনামগঞ্জের ধরমপাশা উপজেলার বাদশাগঞ্জ এলাকায় “সূনেত্র গ্যাসফিল্ড” জাতীয় কমিটির প্রতিনিধিদলের সফর। দুপুর ১২ টায় স্থানীয় নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে জানা যায় যে একই সময়ে স্থানীয় যুবলীগ সমাবেশ আহ্বান করায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। কিন্তু জাতীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ স্থানীয় বাদশাগঞ্জ বাজারে সমাবেশে উপস্থিত হলে পুলিশ বাধা দেয় এবং মাইক ব্যবহার থেকে বিরত থাকা এবং সমাবেশ না করার দাবী জানায়। কিন্তু স্থানীয় জনগন নেতৃবৃন্দের কথা মাইকের মাধ্যমে শুনবে বলে ঘোষণা দেয় এসময় পুলিশ চুপ হয়ে যায়। কিছুক্ষন পরে স্থানীয় যুবলীগ-ছাত্রলীগ সমাবেশে রড ও বাশ নিয়ে পুলিশের সাহায্যে অতর্কিত হামলা চালায়। সন্ত্রাস অগ্রাহ্য করে গ্যাস ফিল্ড এলাকা পরিদর্শন করে জাতীয় নেতৃবৃন্দ এলাকাবাসীর সাথে কথা বলেন।
১৪ আগষ্ট ‘সুনেত্র’ এলাকায় জাতীয় কমিটির সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারী, অন্যত্র সমাবেশে পুলিশের বাধা ও পুলিশের উপস্থিতিতে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিকাল ৪টায় সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত।
২৬ আগষ্ট ফুলবাড়ী দিবস।
২৬ সেপ্টেম্বর সকাল ১০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ঢাকাÑচট্টগ্রাম রোডমার্চ শুরু। ২৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানে রোডমার্চের সফল সমাপ্তি। এছাড়া বিভিন্ন প্রকাশনা বুলেটিন, পোষ্টার, লিফলেট, স্টিকার।
২৮-৩১ অক্টোবর ২০১১: পিএসসি ২০১১ এর প্রক্রিয়া বন্ধ এবং জাতীয় সংস্থার মাধমে অবিলম্বে সুনেত্র-রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলনের কাজ শুরুসহ ৭ দফা দাবিতে ঢাকা-সুনেত্র (সুনামগঞ্জ-নেত্রকোনা) লংমার্চ। প্রেসক্লাব-গাজিপুর-ময়মনসিংহ-নেত্রকোণা-মোহনগঞ্জ-বাদশাগঞ্জ। সর্বত্র সভা সমাবেশ পদযাত্রা।
২৬ নভেম্বর ২০১১ : ‘চলো চলো ঢাকা চলো’ কর্মসূচির শেষে জাতীয় সম্পদের উপর জনগণের কর্তৃত্ব নিশ্চিত করতে জাতীয় কমিটির ৭ দফা দাবিতে ঢাকায় মহাসমাবেশ।